Monday, 15 December 2014

16th December...The Victory day of Bangladesh history.




16th December 1971 end day of Bangladeshi liberation war. From this day Bangladesh was free from Pakistan. Its about 9 months ago from 16th December that Bangladeshi freedom fighters started fight against Pakistani Government for there freedom. After 9 months war Bangladeshi People got their freedom.

Wednesday, 10 December 2014

পার্লামেন্টে হৈচৈ, ভারতে ২০০ মুসলিমকে গণধর্মান্তর



For more details click here...
ভারতের আগ্রা শহরে ২০০ মুসলিমকে হিন্দু ধর্মে গণধর্মান্তর করানো হয়েছে- এমন এক খবর সংবাদমাধ্যমে বেরুনোর পর তা নিয়ে আজ ভারতের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ লোকসভার অধিবেশনে তুমুল হৈচৈ হয়েছে। ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের কাছে এ ঘটনার ব্যাপারে ব্যাখ্যা দাবি করেছে কংগ্রেস, কমিউনিস্ট পার্টি এবং সমাজবাদী পার্টির মতো বিরোধীদলগুলোর নেতারা। তাঁরা এ ব্যাপার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যাখ্যা দাবি করেন। এ ব্যাপারে একটি এফআইআরও করাও হয়েছে পুলিশের কাছে।
অভিযোগে বলা হয়, আগ্রার একটি বস্তির ৫০টি পরিবারের প্রায় ২০০ লোককে উগ্র হিন্দু সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএস-সংশ্লিষ্ট লোকরা দরিদ্রদের রেশন কার্ড দেওয়ার কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার কথা বলে একটি মাঠে নিয়ে যায়। কিন্তু যাবওয়ার পর সেখানে যজ্ঞ এবং প্রায়শ্চিত্ত করিয়ে তাদের হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তর করানো হয়। ধর্মান্তরিত লোকেরা বলেছে, অনেক লোকের ভিড় দেখে তারা ভয় পেয়ে এর কোনো প্রতিবাদ করতে পারেনি।
আরএসএস, বজরঙ্গ দল এবং বিশ্বহিন্দু পরিষদের মতো উগ্র হিন্দু সংগঠনগুলো এ ধরনের কর্মসূচিকে ঘর ওয়াপসি, অর্থাৎ তাদের ভাষায় ভারতের আদি বাসিন্দাদের' মধ্যে যারা 'বিপথগামী হয়ে অন্য ধর্মে চলে গিয়েছিল তাদের 'ঘরে ফিরিয়ে আনার' কর্মসূচি বলে অভিহিত করে থাকে। আগামী ২৫ ডিসেম্বর একই ধরনের অনুষ্ঠান করে আরো কিছু খ্রিস্টান ও মুসলিমকে ধর্মান্তরিত করার পরিকল্পনা ছিল বলেও সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়।
সূত্র : বিবিসি - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/12/10/161385#shareButton
ভারতের আগ্রা শহরে ২০০ মুসলিমকে হিন্দু ধর্মে গণধর্মান্তর করানো হয়েছে- এমন এক খবর সংবাদমাধ্যমে বেরুনোর পর তা নিয়ে আজ ভারতের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ লোকসভার অধিবেশনে তুমুল হৈচৈ হয়েছে। ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের কাছে এ ঘটনার ব্যাপারে ব্যাখ্যা দাবি করেছে কংগ্রেস, কমিউনিস্ট পার্টি এবং সমাজবাদী পার্টির মতো বিরোধীদলগুলোর নেতারা। তাঁরা এ ব্যাপার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যাখ্যা দাবি করেন। এ ব্যাপারে একটি এফআইআরও করাও হয়েছে পুলিশের কাছে।
অভিযোগে বলা হয়, আগ্রার একটি বস্তির ৫০টি পরিবারের প্রায় ২০০ লোককে উগ্র হিন্দু সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএস-সংশ্লিষ্ট লোকরা দরিদ্রদের রেশন কার্ড দেওয়ার কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার কথা বলে একটি মাঠে নিয়ে যায়। কিন্তু যাবওয়ার পর সেখানে যজ্ঞ এবং প্রায়শ্চিত্ত করিয়ে তাদের হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তর করানো হয়। ধর্মান্তরিত লোকেরা বলেছে, অনেক লোকের ভিড় দেখে তারা ভয় পেয়ে এর কোনো প্রতিবাদ করতে পারেনি।
আরএসএস, বজরঙ্গ দল এবং বিশ্বহিন্দু পরিষদের মতো উগ্র হিন্দু সংগঠনগুলো এ ধরনের কর্মসূচিকে ঘর ওয়াপসি, অর্থাৎ তাদের ভাষায় ভারতের আদি বাসিন্দাদের' মধ্যে যারা 'বিপথগামী হয়ে অন্য ধর্মে চলে গিয়েছিল তাদের 'ঘরে ফিরিয়ে আনার' কর্মসূচি বলে অভিহিত করে থাকে। আগামী ২৫ ডিসেম্বর একই ধরনের অনুষ্ঠান করে আরো কিছু খ্রিস্টান ও মুসলিমকে ধর্মান্তরিত করার পরিকল্পনা ছিল বলেও সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়।
সূত্র : বিবিসি - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/12/10/161385#shareButton
ভারতের আগ্রা শহরে ২০০ মুসলিমকে হিন্দু ধর্মে গণধর্মান্তর করানো হয়েছে- এমন এক খবর সংবাদমাধ্যমে বেরুনোর পর তা নিয়ে আজ ভারতের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ লোকসভার অধিবেশনে তুমুল হৈচৈ হয়েছে। ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের কাছে এ ঘটনার ব্যাপারে ব্যাখ্যা দাবি করেছে কংগ্রেস, কমিউনিস্ট পার্টি এবং সমাজবাদী পার্টির মতো বিরোধীদলগুলোর নেতারা। তাঁরা এ ব্যাপার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যাখ্যা দাবি করেন। এ ব্যাপারে একটি এফআইআরও করাও হয়েছে পুলিশের কাছে।
অভিযোগে বলা হয়, আগ্রার একটি বস্তির ৫০টি পরিবারের প্রায় ২০০ লোককে উগ্র হিন্দু সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএস-সংশ্লিষ্ট লোকরা দরিদ্রদের রেশন কার্ড দেওয়ার কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার কথা বলে একটি মাঠে নিয়ে যায়। কিন্তু যাবওয়ার পর সেখানে যজ্ঞ এবং প্রায়শ্চিত্ত করিয়ে তাদের হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তর করানো হয়। ধর্মান্তরিত লোকেরা বলেছে, অনেক লোকের ভিড় দেখে তারা ভয় পেয়ে এর কোনো প্রতিবাদ করতে পারেনি।
আরএসএস, বজরঙ্গ দল এবং বিশ্বহিন্দু পরিষদের মতো উগ্র হিন্দু সংগঠনগুলো এ ধরনের কর্মসূচিকে ঘর ওয়াপসি, অর্থাৎ তাদের ভাষায় ভারতের আদি বাসিন্দাদের' মধ্যে যারা 'বিপথগামী হয়ে অন্য ধর্মে চলে গিয়েছিল তাদের 'ঘরে ফিরিয়ে আনার' কর্মসূচি বলে অভিহিত করে থাকে। আগামী ২৫ ডিসেম্বর একই ধরনের অনুষ্ঠান করে আরো কিছু খ্রিস্টান ও মুসলিমকে ধর্মান্তরিত করার পরিকল্পনা ছিল বলেও সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়।
সূত্র : বিবিসি - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/12/10/161385#shareButton

Monday, 8 December 2014

What Love makes or how you can improve yourself with love....?

(Love). Love makes everything. There are no way to win with anybody without love. For example if you want to shine in life with your work you must have to do love yours works, then you can do your work very easily and you gonna like it. Mainly Love makes attraction to your work. For this reason you will like this things. If you want to get good numbers in your exam subjects you have to love first read, then you will make it. No other way are have. So i think Love is everything for me, for you and for all of us.

Sunday, 30 November 2014

মুক্তিযুদ্ধচলাকালীন কলকাতায় আওয়ামী লীগ নেতারা যা করতেন-ইতিহাসের সাক্ষী..............




কোলকাতার ৫৮ বালিগঞ্জ বাড়িটি ছিল প্রবাসী সরকারের আবাসিক কার্যালয়। ওই ভবনেই বসবাস ও দাপ্তরিক কাজ করতেন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ এবং অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি নজরুল ইসলাম। প্রয়োজনের তুলনায় ছোট এ বাড়িটিতে সারাক্ষন “জয় বাংলা”র লোকের ভিড় লেগেই থাকত। বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে আসা আওয়ামীলীগ দলীয় এমপি, নেতা, আমলা, কর্মী, আত্মীয়স্বজন, আমত্য, চামচা সবার জন্য এ বাড়িটি ছিল অবারিত। ঢালাওভাবে ভাত-গোশত দিয়ে ভুড়ি ভোজ এমনকি নিশি যাপনেও কোনো কার্পণ্য ছিল না। অভ্যাগতদের প্রত্যেকের হাতে দেখা যেত একটা নতুন ব্রিফকেস কিংবা ছোট এট্যাচী, কোন কোন নেতার কাঁধে ঝোলানো ব্যাগ। আহার নিদ্রা, এমনকি প্রাকৃতিক কর্ম সম্পাদনের সময়ও এসব ব্যাগ কাছছাড়া করতো না কেউ। এমন একটি ঘটনায় সেনা কর্মকর্তারা একজন অতিথির ব্রিফকেস পরীক্ষা করে ১২ লাখ পাকিস্তানী রুপী (বর্তমান মূল্য প্রায় ৪৩ কোটি টাকা) উদঘাটিত হয়। ঘটনার আকস্মিকতায় কর্নেল ওসমানীর জেরার মুখে ভদ্রলোকটি টাকার কথা চেপে যান। পরে উদ্ধারকৃত বিপুল টাকা প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে জমা করে দেয়া হয়। মূলত: দেশ ছাড়ার আগে প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতারা পূর্ব বাংলার ব্যাংক ট্রেজারীগুলো সব উজাড় করে অর্থ ও সোনাদানা নিয়েই পাড়ি জমান ভারতবর্ষে। আহমদ ছফা এ জাতীয় আরেকটি ঘটনার কথা বর্ণনা করেন এভাবে, “এই সোনা তো বাংলাদেশের জনগনের সম্পত্তি।…যে তিনজন আমরা সোনা নিয়ে এসেছিলাম তারমধ্যে একজন এমপি’র আপন ছোট ভাই। আরেকজন স্থানীয় আওয়ামীলীগ প্রেসিডেন্টের শালা। তারা এখন কোথায় আছে কি করছে, কিছু জানিনে। অথচ এদিকে শুনতে পাচ্ছি সেই সোনা ইতোমধ্যে ভাগভাটোয়ারা হয়ে গেছে।.....সত্যিই তো এরকম একজন মানুষ দেড় মন সোনা বয়ে নিয়ে এসেছে শুনলে এখনকে বিশ্বাস করবে? (অলাতচক্র, পৃষ্ঠা ৬২)।

বিভিন্ন শরনার্থী শিবির পরিচালনার দায়িত্বে ভারত সরকারের লোকের পাশাপাশি আওয়ামী নেতারাও ছিলেন। এসব নেতাদের বেশীরভাগই পরিবার পরিজন সমেত বেশ আয়েশী জীবন যাপন করতেন। এমনকি অভিজাত দোকান, সুরিখানা ও নাইটক্লাবগুলো জয়বাংলার লোকে ছিল জমজমাট। তখন পশ্চিম বাংলায় “জয় বাংলা”র লোক মানেই বাড়তি খাতির। এ নিয়ে ৮নং সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিল লিখেছেন,“আমি যখন তাদেরকে দেখেছি কোলকাতার অভিজাত এলাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টগুলোতে জমজমাট আড্ডায় ব্যস্ত। একাত্তরের সেই গভীর বর্ষায়ত দিনরাতে কোলকাতার অভিজাত রেস্টুরেন্টগুলোতে বসে গরম কফির কাপে চুমুক দিতে গিয়ে হাটুতক কাদা জলে ডোবান্ত মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং শিবিরগুলোতে অবস্থানরত হাজার হাজার তরুনের বেদনাহত চেহারাগুলো তারা একবারও দেখেছে কিনা তা আজও আমার জানতে ইচ্ছা করে। আমার জানতে ইচ্ছে করে কোলকাতার পার্ক স্ট্রীটের অভিজাত নাইট ক্লাবগুলোতে ‘বীয়ার’ হুইসকি পানরত আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের মনোমুকুরে একবারও ভেসে উঠেছে কিনা সেই গুলিবিদ্ধ কিশোর কাজলের কথা যে মৃত্যুর পূর্বক্ষণ পর্যন্ত চীৎকার করে ঘোষণা করেছে ‘জয় বাংলা’। আমার জানতে ইচ্ছে করে আরো আরো অনেক কিছু। কিন্তু জানতে ইচ্ছে করলেই তো আর জানা যায় না।” কলকাতা ও আগরতলার নাইট ক্লাব ও বেশ্যালয়ে প্রবাসী নেতাদের অনেকেরই নিয়মিত আসা যাওয়া ছিল। প্রবাসী সরকারের একজন মন্ত্রী সোনাগাছির বেশ্যালয়ে মারামারি করে কলকাতা পুলিশের হাতে ধরা পড়ে অবশেষে মুজিবনগর সরকারের কাছে হস্তান্তরিত হয়। আহমদ ছফা ঘটনাটিকে এভাবে বর্ণনা করেছেন, “যে সকল মানুষকে দেশে থাকতে শ্রদ্ধা করতাম, কলকাতায় অনেকের আচরণ দেখে সরল বাংলায় যাকে বলে কিংকর্তব্যবিমুঢ়- তাই হতে হচ্ছে। এখনও তোমরা স্যার ডাকছ তার বদলে শালা বললেও অবাক কিছু ছিল না। এখানকার একটা সাপ্তাহিক খবরটা ছেপেছে। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের একজন মন্ত্রী নাকি সোনাগাছিতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। জানেন তো স্যার, সোনাগাছি কি জন্য বিখ্যাত?…পুলিশ অফিসারের জেরার মুখে ভদ্রলোককে কবুল করতেই হল, তিনি ভারতে প্রবাসী সরকারের একজন মন্ত্রী। পুলিশ অফিসার তখন বললেন, তাহলে স্যারের গুডনেমটা বলতে হয়। মন্ত্রী বাহাদুর নিজের নাম প্রকাশ করার সঙ্গে সঙ্গে ভেরিফাই করে দেখে যে বক্তব্য সঠিক। পুলিশ অফিসারটি দাঁতে জিভ কেটে বললেন, স্যার কেন মিছিমিছি সোনাগাছির মত খারাপ জায়গায় নিজেকে নাহক ঝুট-ঝামেলার মধ্যে পড়বেন। আর ভারত সরকারের আতিথেয়তার নিন্দে করবেন। আগে ভাগে আমাদের স্মরণ করলেই পারতেন, আমরা আপনাকে ভিআইপি-র উপযুক্ত যায়গায় পাঠিয়ে দিতাম (ছফা, ১৯৯৩, পৃষ্ঠা ২০-২১)। এসব নেতাদের কীর্তিকলাপ নিয়ে যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধাদের তীব্র ঘৃনা উঠে এসেছে আহমদ ছফার কলমে, “কলকাতা এলে মাথায় খুন চেপে বসে। ইচ্ছা জাগে এই ফর্সা কাপড় পরা তথাকথিত নেতাদের সবকটাকে গুলি করে হত্যা করি। এ্যায়াসা দিন নেহি রয়েগা। একদিন আমরা দেশে ফিরে যাব। তখন সব কয়টা বানচোতকে গাছের সঙ্গে বেঁধে গুলি করে মারব। দেখি কোন বাপ সেদিন তাদের উদ্ধার করে। কলকাতার নরম বিছানায় ঘুমিয়ে পোলাও-কোর্মা খাওয়ার মজা ভাল করে ‍দেখিয়ে দেব” (ছফা, ৮১)।

“স্টপ জেনোসাইড” খ্যাত চলচ্চিত্রকার কাজী জহির রায়হান যুদ্ধকালে পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন স্থানে কাজ করতে গিয়ে উদ্বাস্তু শিবিরে আওয়ামীলীগ নেতাদের অপকর্মের অনেক ফুটেজ ও ডকুমেন্ট সংগ্রহ করেন, যা দিয়ে তিনি ডকুমেন্টারী বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু যুদ্ধপরবর্তী সরকারের সাথে সংশ্লিষ্ট পাপিষ্ঠরা এসব কারনে জহির রায়হানকে গায়েব করে দেয়, তার লাশটিও খুঁজে পাওয়া যায় নি। জহির রায়হান সংবাদ সম্মেলন করে এসব চিত্র প্রকাশের হুমকি দিয়েছিলেন। আর এ হুমকির পরই তাঁর অন্তর্ধানের ঘটনা ঘটে। জহির রায়হানের ভাই শহীদুল্লাহ কায়সার যুদ্ধকালে ১৪ ডিসেম্বর হানাদার বাহিনীর দ্বারা অপহৃত হন। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারী ভাইকে খোঁজার নাম করে জহির রায়হানকে ডেকে নেয় স্বাধীন বাংলার প্রশাসন পরিচিতরা। এরপর থেকে জহির নিখোঁজ। তার লাশও খুঁজে পাওয়া যায়নি। মুজিব সকারের পুলিশ ও মিরপুর এলাকা নিয়ন্ত্রকারী বাহিনী জহির রায়হানের পরিবারকে সাহায্য করার পরিবর্তে এড়িয়ে যেতেন। জহির রায়হানের নিখোঁজ হওয়া প্রসঙ্গে ৯নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এম.এ. জলিল লিখেছেন, “মুক্তিযুদ্ধের সময়কালের আওয়ামীলীগ নেতাদের কুকীর্তি ফাঁস করে দিতে চাওয়ায় নিখোঁজ হন সাংবাদিক জহির রায়হান। ভারত অবস্থানকালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের অনেক কিছুই জানতে চেয়েছিলেন স্বনামধন্য সাহিত্যিক এবং চিত্র নির্মাতা কাজী জহির রায়হান। তিনি জেনেছিলেন অনেক কিছু, চিত্রায়িতও করেছিলেন অনেক দুর্লভ দৃশ্যের। কিন্তু অতসব জানতে বুঝতে গিয়ে তিনি বেজায় অপরাধ করে ফেলেছিলেন। স্বাধীনতার ঊষালগ্নেই তাকে সেই অনেক কিছু জানার অপরাধেই প্রাণ দিতে হয়েছে। ভারতের মাটিতে অবস্থান কালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের চুরি, দুর্নীতি, অবৈধ ব্যবসা, যৌন কেলেংকারী, বিভিন্ন রূপ ভোগ-বিলাস সহ তাদের বিভিন্নমূখী অপকর্মের প্রমাণ্য দলীল ছিল- ছিল সচিত্র দৃশ্য। আওয়ামী লীগের অতি সাধের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে কাজী জহির রায়হানের এতবড় অপরাধকে স্বার্থান্বেষী মহল কোন যুক্তিতে ক্ষমা করতে পারে? তাই বেঁচে থেকে স্বাধীনতার পরবর্তী রূপ দেখে যাওয়ার সুযোগ আর হয়নি জহির রায়হানের। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ৩ নম্বর আসামী স্টুয়ার্ড মুজীবেরও ঘটেছিল এই পরিণতি। এই দায়িত্বশীল নিষ্ঠাবান তেজোদীপ্ত যুবক স্টুয়ার্ড মুজীব ৯ নম্বর সেক্টরের অধীনে এবং পরে ৮ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছে। তার মত নির্ভেজাল ত্বরিতকর্মা একজন দেশপ্রেমিক যুদ্ধা সত্যিই বিরল। প্রচন্ড সহস ও বীরত্বের অধিকারী স্টুয়ার্ড মুজীব ছিল শেখ মুজিবের অত্যন্ত প্রিয় অন্ধভক্ত। মাদারীপুর থানার অন্তর্গত পালং অধিবাসী মুজীবকে দেখেছি বিদ্যুতের মতই এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত ছুটোছুটি করতে। কি করে মুক্তিযুদ্ধকে ত্বরান্বিত করা যায়, ভারতের কোন নেতার সাথে যোগাযোগ করলে মুক্তিযুদ্ধের রসদ লাভ করা যায় কেবল সেই চিন্তা এবং কর্মেই অস্থির দেখেছি স্টুয়ার্ড মুজীবকে। মুজীব ভারতে অবস্থিত আওয়ামী লীগ নেতাদের অনেক কুকীর্তি সম্পর্কেই ছিল ওয়াকিফহাল। এতবড় স্পর্ধা কি করে সইবে স্বার্থান্বেষী মহল। তাই স্বাধীনতার মাত্র সপ্তাহ খানিকের মধ্যেই ঢাকা নগরীর গুলিস্তান চত্তর থেকে হাইজ্যাক হয়ে যায় স্টুয়ার্ড মুজীব। এভাবে হারিয়ে যায় বাংলার আর একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র। (পৃষ্ঠা ৫৫, ৫৬)

জহির রায়হানের হারিয়ে যাওয়া নিয়ে তার সহধর্মীনি চিত্রনায়িকা সুচন্দা বলেন,”জহির বেঁচে থাকা অবস্থায় সর্বশেষ প্রেসক্লাবে দাঁড়িয়ে এক বক্তব্যে বলেছিলেন­, যারা এখন বড় বড় কথা বলেন, নিজেদের বড় বড় নেতা মনে করেন, তাদের কীর্তি কাহিনী, কলকাতায় কে কী করেছিলেন, তার ডকুমেন্ট আমার কাছে রয়েছে। তাদের মুখোশ আমি খুলে দেবো।’ এই কথা তিনি মুখ দিয়ে প্রকাশ্যে বলে ফেলার পরই তার উপর বিপদ নেমে আসে। এই বলাটাই তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়ালো।” জহির রায়হানের বোন নাসিমা কবির যখন নিখোঁজ জহির রায়্হারের খুঁজে বড় বড় নেতাদের কাছে রাত দিন পাগলের মত ছুটে গেছেন। ১৯৭২ সালে পত্রিকা গুলোতে বেশ লেখালেখি শুরু হয়। যে রফিকের ফোন পেয়ে জহির রায়হান ঘর থেকে বের হয়ে যেন, সেই রফিককে একদিন হঠাৎ করে সপরিবারে আমেরিকায় পাঠিয়ে দেয়া হয়। জহির রায়হানের বড় বোন নাসিমা কবিরকে ডেকে নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমান সরাসরি বললেন - ”জহিরকে নিয়ে বেশি চিৎকার করলে তুমিও নিখোঁজ হয়ে যাবে” (দৈনিক আজকের কাগজ,৮ ডিসেম্বর ১৯৯৩)। অর্থাৎ শেখ মুজিব নিজেও জহির রায়হানের গুমকারীদের সঙ্গে আপোষ করেছিলেন!

কেবল জহির রায়হানই নয়, যুদ্ধকালে প্রবাসী সরকারের বিভিন্ন নেতাদের দুর্নীতি ও অনৈতিক কর্মকান্ড নিয়ে শেখ মুজিবের কাছে ট্রাইবুনাল গঠন করার বিচার ও তাদেরকে দল থেকে বহিস্কারের দাবীও তোলে স্বাধীন বাংলা যুব কমান্ড। মুজিব নগর সরকারের ১০০ কোটি রূপী (বর্তমান মূল্য প্রায় ৩৫,৭০০ কোটি টাকা) খরচের কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি (ইত্তেফাক ১৫ আগষ্ট ১৯৭২)। প্রবাসী সরকারের কর্তাব্যক্তি এবং নেতাদের দুর্নীতি ও নানা অপরাধমূলক কর্মকান্ডের নানা প্রমানাদি চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে - জনতার আদালতে বিচারের সুযোগ এখনো শেষ হয়ে যায়নি।

Source:  http://newsbd7.com/main/detail/1781

(December) Liberation war ending month of Bangladesh......

December month is a very historical month for Bangladesh or Bangladeshi's people. In 1971 Bangladeshi people started Liberation war against  Pakistani Arms Forces. Bangladesh was raise up from this war after 9 months in this December month.

Saturday, 29 November 2014

IPhone 5 the 5 and C-5 is a new version coming soon with low Price........



Just do not stay busy with iPhone 6 Apple iPhone 6 plus. Almost a year after the iPhone 5, which they are going to come up with a version of the 5's new price is lower than before.
Incredible but true, the iPhone is coming to market with a new version of the entire plastic body. America will be under contract for just 99 dollars. Will be out of contract at the price of 549 dollars. Apple plans to release this phone market in India and China. Shoppers can take the price of the iPhone showing interest.
iPhone 5 S's are the same as the 5 C. Costs of staying in a low budget. They will have to wait until the middle of next year, you have to hand.
Source: DNA India

শুধু আইফোন ৬ ও আইফোন ৬প্লাস নিয়েই ব্যস্ত থাকছে না অ্যাপল। প্রায় এক বছর পর আইফোন ৫এস এর নতুন একটি সংস্করণ নিয়ে আসতে যাচ্ছে তারা যার মূল্য আগেরটির চেয়ে অনেক কম।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, আইফোনের নতুন এই সংস্করণটি সম্পূর্ণ প্লাস্টিক দেহ নিয়ে বাজারে আসছে। আমেরিকায় চুক্তিবদ্ধ হয়ে মাত্র ৯৯ ডলার পড়বে। আর চুক্তির বাইরে ৫৪৯ ডলার পড়বে এর দাম। এই ফোনটি ভারত এবং চীনের বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে অ্যাপলের। ক্রেতারা এই দামের আইফোন নিতে বেশ আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
আইফোন ৫এস এর মতোই ৫সি আসছে একই সঙ্গে। এর দামও কম বাজেটের মধ্যেই থাকছে। এগুলো হাতে পেতে আগামী বছরের মাঝামাঝি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে আপনাদের।
সূত্র : ডিএনএ ইন্ডিয়া - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2014/11/28/156422#sthash.uRh0LhfH.dpuf
শুধু আইফোন ৬ ও আইফোন ৬প্লাস নিয়েই ব্যস্ত থাকছে না অ্যাপল। প্রায় এক বছর পর আইফোন ৫এস এর নতুন একটি সংস্করণ নিয়ে আসতে যাচ্ছে তারা যার মূল্য আগেরটির চেয়ে অনেক কম।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, আইফোনের নতুন এই সংস্করণটি সম্পূর্ণ প্লাস্টিক দেহ নিয়ে বাজারে আসছে। আমেরিকায় চুক্তিবদ্ধ হয়ে মাত্র ৯৯ ডলার পড়বে। আর চুক্তির বাইরে ৫৪৯ ডলার পড়বে এর দাম। এই ফোনটি ভারত এবং চীনের বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে অ্যাপলের। ক্রেতারা এই দামের আইফোন নিতে বেশ আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
আইফোন ৫এস এর মতোই ৫সি আসছে একই সঙ্গে। এর দামও কম বাজেটের মধ্যেই থাকছে। এগুলো হাতে পেতে আগামী বছরের মাঝামাঝি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে আপনাদের।
সূত্র : ডিএনএ ইন্ডিয়া - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2014/11/28/156422#sthash.uRh0LhfH.dpuf

Low cost Android Best 'One Phone' chance to collect..........



Chinese smartphone makers OnePlus produced 'One Phone' already low price and has attracted worldwide attention due to many attractive features. However, one problem with the phone, it's rare. He has made a way to collect the phone. According to a report in the Business Insider.
Smartphone of choice for many people, but it was not bought with money. Because, until now, one phone call to a user recommendations, if only someone could get. But the interest in three days gave an opportunity for new manufacturers. Black Friday Special to allow the company to be.
To take advantage of the interest of the organization to the website to register. Address https://oneplus.net/one
If given the opportunity to register a limited period, the company will provide a convenient way to search the phone.
One feature five and a half inches in
OnePlus 1080p screen and quad-core Qualcomm Snapdragon processor 801.
Phone models 16GB and 64GB models, the value of 300 dollars, 350 dollars.

  
 For Bangla: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2014/11/29/156772#sthash.jlNBlEcY.dpuf


চীনা স্মার্টফোন নির্মাতা ওয়ানপ্লাস-এর তৈরি 'ওয়ান ফোন' ইতিমধ্যেই কম দাম ও নানা আকর্ষণীয় ফিচারের কারণে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তবে সে ফোনটির একটাই সমস্যা, এটি দুষ্প্রাপ্য। তবে এবার ফোনটি সংগ্রহ করার উপায় তৈরি হয়েছে। এক প্রতিবেদন বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
স্মার্টফোনটি বহু মানুষের পছন্দ হলেও তা টাকা দিয়েও কেনার সুযোগ ছিল না। কারণ, এতদিন ওয়ান ফোনের একজন ব্যবহারকারী সুপারিশ করলেই কেবল অন্য কেউ ফোনটি পেতে পারতেন। কিন্তু এবার আগ্রহীদের তিন দিনের জন্য নতুন একটি সুযোগ দিয়েছে নির্মাতারা। ব্ল্যাক ফ্রাইডে স্পেশাল হিসেবে এ সুযোগ দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ সুযোগ গ্রহণ করার জন্য আগ্রহীদের প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। ঠিকানা- https://oneplus.net/one
সীমিত সময়ের মধ্যে দেওয়া এ সুযোগে রেজিস্ট্রেশন করতে সক্ষম হলে প্রতিষ্ঠানটি সুবিধাজনক উপায়ে আপনাকে ফোনটি সরবরাহ করবে।
ওয়ানপ্লাস ওয়ানের ফিচারের মধ্যে রয়েছে সাড়ে পাঁচ ইঞ্চি ১০৮০পি স্ক্রিন ও কোয়াড কোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮০১ প্রসেসর।
ফোনটির ১৬ জিবি মডেলের মূল্য ৩০০ ডলার ও ৬৪ জিবি মডেলের মূল্য ৩৫০ ডলার। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2014/11/29/156772#sthash.jlNBlEcY.dp
চীনা স্মার্টফোন নির্মাতা ওয়ানপ্লাস-এর তৈরি 'ওয়ান ফোন' ইতিমধ্যেই কম দাম ও নানা আকর্ষণীয় ফিচারের কারণে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তবে সে ফোনটির একটাই সমস্যা, এটি দুষ্প্রাপ্য। তবে এবার ফোনটি সংগ্রহ করার উপায় তৈরি হয়েছে। এক প্রতিবেদন বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
স্মার্টফোনটি বহু মানুষের পছন্দ হলেও তা টাকা দিয়েও কেনার সুযোগ ছিল না। কারণ, এতদিন ওয়ান ফোনের একজন ব্যবহারকারী সুপারিশ করলেই কেবল অন্য কেউ ফোনটি পেতে পারতেন। কিন্তু এবার আগ্রহীদের তিন দিনের জন্য নতুন একটি সুযোগ দিয়েছে নির্মাতারা। ব্ল্যাক ফ্রাইডে স্পেশাল হিসেবে এ সুযোগ দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ সুযোগ গ্রহণ করার জন্য আগ্রহীদের প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। ঠিকানা- https://oneplus.net/one
সীমিত সময়ের মধ্যে দেওয়া এ সুযোগে রেজিস্ট্রেশন করতে সক্ষম হলে প্রতিষ্ঠানটি সুবিধাজনক উপায়ে আপনাকে ফোনটি সরবরাহ করবে।
ওয়ানপ্লাস ওয়ানের ফিচারের মধ্যে রয়েছে সাড়ে পাঁচ ইঞ্চি ১০৮০পি স্ক্রিন ও কোয়াড কোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮০১ প্রসেসর।
ফোনটির ১৬ জিবি মডেলের মূল্য ৩০০ ডলার ও ৬৪ জিবি মডেলের মূল্য ৩৫০ ডলার। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2014/11/29/156772#sthash.jlNBlEcY.dpuf

Sakib-Al-Hasan Come over the Muralidharan


Monday, 24 November 2014

খ্রিস্টধর্ম ত্যাগ করে কেন ইসলাম গ্রহণ করলেন সিসিলা?

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আরটিএনএন
নিউইর্য়ক: সিসিলা মাহমুদা ক্যানলি ছিলেন একজন ক্যাথলিক খ্রিস্টান।ছোট বেলাতেই তার মনে জন্ম নেয় খ্রিস্টধর্মের রহস্য এবং অলৌকিকতা,শাস্ত্রীয় আচারপালন এবং মতবাদ সর্ম্পকে নানা প্রশ্ন। কিন্তু এই প্রশ্নের সঠিক কোন উত্তর তিনি চার্চ বা যাজকদের কাছে পাননি।

এরপর হঠাৎ তিনি ইসলামের সাক্ষাৎ পান এবং তারপর একদিন মেয়েসহ ইসলাম গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন।

অনইসলাম ডটকমে ইসলাম গ্রহণ করার সে কাহিনী নিয়ে একটি নিবন্ধ লিখেছেন তিনি । বাকিটা শুনুন তার মুখ থেকেই…

 
প্রথমত এবং সর্বাগ্রে আমি যেটি বলব তা হল আমি অনেকটা নিজের অজান্তেই মৌলিকভাবে সবসময় একজন মুসলিম ছিলাম।

আমি আমার প্রারম্ভিক জীবন থেকেই বিভিন্ন কারণে খ্রিস্টান ধর্মের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলি। প্রধান কারণটি হচ্ছে- যখনই আমি কোনো খ্রিস্টান যাজককে প্রশ্ন করতাম যে, তথাকথিত পবিত্র আদেশ অথবা লাইম্যান একজন ব্যক্তির অধিকারভুক্ত কিনা? ব্যতিক্রমহীনভাবে আমি তাদের কাছে একঘেঁয়েমিপূর্ণ উত্তর পেয়েছি।

চার্চের শিক্ষা বিষয়ে কোনো কিছু আমাকে ধাঁধায় ফেললে আমি তাদের কাছে সমাধান চাইতাম কিন্তু সন্তোষজনক জবাব পেতাম না। তারা উত্তরে বলত, ‘চার্চের শিক্ষা নিয়ে তোমার কোনো প্রশ্ন করা উচিৎ নয়। তোমাকে অবশ্যই এর উপর বিশ্বাস রাখতে হবে।’

কিন্তু সেই দিনগুলোতে আমি সাহস করে বলতে পারতাম না যে, এই উত্তরে আমি সন্তুষ্ট নই।


‘আমি যা বুঝতে পারি না সে সর্ম্পকে আমার বিশ্বাস থাকতে পারে না।’ আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যারা নিজেদেরকে খ্রিষ্টান বলে পরিচয় দেয়, তাদের অধিকাংশই এ ব্যাপারটি সর্ম্পকে পুরোপুরি অজ্ঞ।

আমি চার্চ (রোমান ক্যাথলিক) এবং তার শিক্ষণ ত্যাগ করে আমার বিশ্বাস এক ঈশ্বরের প্রতি স্থাপন করি। চার্চের তিনজন দেবতায় বিশ্বাসের তুলনায় এক আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করা অনেক সহজ।

খ্রিস্টান শিক্ষার রহস্য এবং অলৌকিকতার আর শাস্ত্রীয় আচারপালন এবং মতবাদের বিপরীতে ইসলামের মধ্যে জীবনের একটি নতুন এবং ব্যাপকতর অর্থ খুঁজে পাই আমি। যেদিকেই তাকাই আমি শুধু আল্লাহর সৃষ্টি দেখতে পাই।

আমি তার অলৌকিকতায় আশ্চর্য হই-তার সৃষ্টির সমস্ত গাছ, ফুল, পাখি ও প্রাণী দেখে। এমনকি নতুন জন্ম নেয়া একজন শিশুও  সুন্দর, অলৌকিক হয়ে ওঠে। চার্চের অলৌকিকতা যা আমাকে বিশ্বাস করতে শিক্ষা দিয়েছিল তা ইসলামের অলৌকিকতা হতে বহু দুরে।

আমি স্মরণ করতে পারি আমার শিশুকালে আমি নবজাতক শিশুদের দিকে তাকিয়ে থাকতাম আর ভাবতাম ‘তার সবকিছুই তো কালো পাপে আচ্ছাদিত।’

ইসলাম গ্রহণ করার পর কদর্যতায় এখন আর আমার কোনো বিশ্বাস নেই। আমার কাছে সবকিছুই সুন্দর হয়ে ওঠেছে।


একদিন আমার মেয়ে  ইসলাম সর্ম্পকিত একটি বই বাড়িতে নিয়ে আসে। এটি পড়ে আমরা এ বিষয়ে অত্যন্ত আগ্রহী হয়ে ওঠি এবং এরপর ইসলামের উপর অন্যান্য আরো অনেক বই অনুসরণ করি।

শীঘ্রই আমরা উপলব্ধি করতে পারি যে, এটি প্রকৃতপক্ষে সেটিই যা আমরা অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম। খ্রিস্টান থাকার সময় থেকেই আমাকে এটি বিশ্বাস করতে পরিচালিত করা হয়েছে যে, ইসলাম কেবলমাত্র তাই যা নিয়ে রসিকতা করা যায়।

তারপর থেকে যা কিছু আমি পড়েছি তা আমার নিকট ছিল আপ্তবাক্য। অচিরেই আমি কিছু মুসলিমের অনুসন্ধান করি এবং যে বিষয়গুলো আমার নিকট স্পষ্ট ছিল না সে বিষয়ে তাদের জিজ্ঞাসা করি।

এখানে পুনরায় অন্য আপ্তবাক্য ছিল। আমার প্রশ্নের সকল উত্তর ছিল দ্রুত এবং সংক্ষিপ্ত এবং তাদের থেকে খ্রিস্টবাদ সম্পর্কে হতাশাজনক অভিজ্ঞতা হয়েছিল এটা ছিল তা থেকে একেবারেই আলাদা।

ইসলাম ধর্মের উপর ব্যাপক অধ্যয়নের পর আমি এবং আমার মেয়ে উভয়েই সিদ্ধান্ত নেই মুসলিম হওয়ার জন্য। ইসলাম ধর্ম গ্রহন করার পর আমার নাম রেখেছি মাহমুদা ও মেয়ের নাম রেখেছি রাশিদা।

যদি আমাকে জিজ্ঞাসা করা হয় ইসলাম ধর্মের কোন জিনিসটি সবচেয়ে বেশি আমাকে আকর্ষণ করেছে। আমি বলব-সেটি হল নামাজ।

খ্রিস্টানদের প্রার্থনায় সম্পূর্ণভাবে ঈশ্বরের কাছে (যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে) প্রার্থণা করা হয় পার্থিব নেয়ামত।

অন্যদিকে ইসলামে সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে তার সকল নেয়ামতের জন্য নামাজের মাধ্যমে তার প্রশংসা এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়।

আল্লাহ জানেন আমাদের কল্যাণের জন্য কি প্রয়োজন এবং আমাদের যা প্রয়োজন তা তার কাছে চাওয়া ছাড়াই তিনি আমাদের প্রদান করেন।

Here are the main link:  http://www.rtnn.net/bangla//newsdetail/detail/10/18/93829#.VHNEZGfErct

Wednesday, 19 November 2014

Tarannum Tasmin the Bangladeshi Muslim Miss World!


The international competition of the world's nations chose the best 5 young.

So every time this has happened, but What's new?
Took part in this year's competition Tarannum Tasmin from Bangladesh. The best will be selected to compete in the Miss Friday.
Has changed the definition of a beauty contest Miss World beauty competition Muslim. Indonesian capital Jakarta on November 13, has begun to compete for Miss World Muslim.
The important thing is to participate in the contest, the participants of the Islamic values, believing in his gait, clothes and education must reflect Bedouins. In addition, the development will have its thinking and planning.
  The first competition was held in the Muslim world and 011 in August. Muslim women in the Muslim World Foundation, a charitable organization supported by the competition

Along with the marriage to divorce her husband told Saudi

A city of western Saudi Arabia has decided to divorce the marriage editions pot. According to local custom boxes before marriage did not visit one another. Editions of the wedding photography bride out of her face after a divorce decide pot. According to a report in the Daily Mail.
Saudi Arabia does not have a lot of pot-patrii mukhadarsana together before marriage. So weddings boxes seen each other. To open his mouth to encourage the formality of the wedding photographers, as well as pictures are taken.
After photographing the bride out of her mouth. The decision to divorce his wife, according to the pot.
Pot at the time said, "You are my kalpanamato not the right girl. I'm sorry, but I'm divorced. "
Wedding event, wedding anustha divorce decision rather than sadness into joy. Many guests arrived patrisaha broke down in tears.
Earlier, another man divorced his wife of Saudi Arabia in response to the message, such as WhatsApp trivial reasons.
পশ্চিম সৌদি আরবের একটি শহরে সম্প্রতি বিয়ের আসরেই ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। স্থানীয় রীতি অনুযায়ী বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রী পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ হয়নি। আর বিয়ের আসরেই ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করার পর তালাকের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
সৌদি আরবের অনেক পাত্র-পাত্রীই বিয়ের আগে পরস্পরের মুখদর্শন করে না। তাই এ বিয়েরও পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে দেখেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পাত্রীকে ফটোগ্রাফাররা তার মুখ উন্মোচন করতে বলে, যেন ভালোভাবে ছবি তোলা সম্ভব হয়।
এরপর ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করে। এরপর পাত্র তার বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
এ সময় পাত্র বলেন, ‘আমার কল্পনামতো তুমি সঠিক মেয়ে নন। আমি দুঃখিত, কিন্তু আমি তোমাকে তালাক দিচ্ছি।’
বিয়ের অনুষ্ঠানেই তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠা আনন্দের বদলে বিষাদে পরিণত হয়। পাত্রীসহ আগত অতিথিরা অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগেও সৌদি আরবের আরেক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজের জবাব না দেওয়ার মতো তুচ্ছ কারণে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/11/19/152951#sthash.PsbyIzia.dpuf
পশ্চিম সৌদি আরবের একটি শহরে সম্প্রতি বিয়ের আসরেই ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। স্থানীয় রীতি অনুযায়ী বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রী পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ হয়নি। আর বিয়ের আসরেই ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করার পর তালাকের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
সৌদি আরবের অনেক পাত্র-পাত্রীই বিয়ের আগে পরস্পরের মুখদর্শন করে না। তাই এ বিয়েরও পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে দেখেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পাত্রীকে ফটোগ্রাফাররা তার মুখ উন্মোচন করতে বলে, যেন ভালোভাবে ছবি তোলা সম্ভব হয়।
এরপর ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করে। এরপর পাত্র তার বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
এ সময় পাত্র বলেন, ‘আমার কল্পনামতো তুমি সঠিক মেয়ে নন। আমি দুঃখিত, কিন্তু আমি তোমাকে তালাক দিচ্ছি।’
বিয়ের অনুষ্ঠানেই তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠা আনন্দের বদলে বিষাদে পরিণত হয়। পাত্রীসহ আগত অতিথিরা অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগেও সৌদি আরবের আরেক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজের জবাব না দেওয়ার মতো তুচ্ছ কারণে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/11/19/152951#sthash.PsbyIzia.dpuf
পশ্চিম সৌদি আরবের একটি শহরে সম্প্রতি বিয়ের আসরেই ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। স্থানীয় রীতি অনুযায়ী বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রী পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ হয়নি। আর বিয়ের আসরেই ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করার পর তালাকের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
সৌদি আরবের অনেক পাত্র-পাত্রীই বিয়ের আগে পরস্পরের মুখদর্শন করে না। তাই এ বিয়েরও পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে দেখেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পাত্রীকে ফটোগ্রাফাররা তার মুখ উন্মোচন করতে বলে, যেন ভালোভাবে ছবি তোলা সম্ভব হয়।
এরপর ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করে। এরপর পাত্র তার বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
এ সময় পাত্র বলেন, ‘আমার কল্পনামতো তুমি সঠিক মেয়ে নন। আমি দুঃখিত, কিন্তু আমি তোমাকে তালাক দিচ্ছি।’
বিয়ের অনুষ্ঠানেই তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠা আনন্দের বদলে বিষাদে পরিণত হয়। পাত্রীসহ আগত অতিথিরা অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগেও সৌদি আরবের আরেক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজের জবাব না দেওয়ার মতো তুচ্ছ কারণে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/11/19/152951#sthash.PsbyIzia.dpuf
পশ্চিম সৌদি আরবের একটি শহরে সম্প্রতি বিয়ের আসরেই ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। স্থানীয় রীতি অনুযায়ী বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রী পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ হয়নি। আর বিয়ের আসরেই ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করার পর তালাকের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
সৌদি আরবের অনেক পাত্র-পাত্রীই বিয়ের আগে পরস্পরের মুখদর্শন করে না। তাই এ বিয়েরও পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে দেখেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পাত্রীকে ফটোগ্রাফাররা তার মুখ উন্মোচন করতে বলে, যেন ভালোভাবে ছবি তোলা সম্ভব হয়।
এরপর ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করে। এরপর পাত্র তার বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
এ সময় পাত্র বলেন, ‘আমার কল্পনামতো তুমি সঠিক মেয়ে নন। আমি দুঃখিত, কিন্তু আমি তোমাকে তালাক দিচ্ছি।’
বিয়ের অনুষ্ঠানেই তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠা আনন্দের বদলে বিষাদে পরিণত হয়। পাত্রীসহ আগত অতিথিরা অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগেও সৌদি আরবের আরেক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজের জবাব না দেওয়ার মতো তুচ্ছ কারণে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/11/19/152951#sthash.PsbyIzia.dpuf
পশ্চিম সৌদি আরবের একটি শহরে সম্প্রতি বিয়ের আসরেই ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। স্থানীয় রীতি অনুযায়ী বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রী পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ হয়নি। আর বিয়ের আসরেই ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করার পর তালাকের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
সৌদি আরবের অনেক পাত্র-পাত্রীই বিয়ের আগে পরস্পরের মুখদর্শন করে না। তাই এ বিয়েরও পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে দেখেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পাত্রীকে ফটোগ্রাফাররা তার মুখ উন্মোচন করতে বলে, যেন ভালোভাবে ছবি তোলা সম্ভব হয়।
এরপর ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করে। এরপর পাত্র তার বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
এ সময় পাত্র বলেন, ‘আমার কল্পনামতো তুমি সঠিক মেয়ে নন। আমি দুঃখিত, কিন্তু আমি তোমাকে তালাক দিচ্ছি।’
বিয়ের অনুষ্ঠানেই তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠা আনন্দের বদলে বিষাদে পরিণত হয়। পাত্রীসহ আগত অতিথিরা অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগেও সৌদি আরবের আরেক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজের জবাব না দেওয়ার মতো তুচ্ছ কারণে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/11/19/152951#sthash.PsbyIzia.dpuf
পশ্চিম সৌদি আরবের একটি শহরে সম্প্রতি বিয়ের আসরেই ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। স্থানীয় রীতি অনুযায়ী বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রী পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ হয়নি। আর বিয়ের আসরেই ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করার পর তালাকের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
সৌদি আরবের অনেক পাত্র-পাত্রীই বিয়ের আগে পরস্পরের মুখদর্শন করে না। তাই এ বিয়েরও পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে দেখেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পাত্রীকে ফটোগ্রাফাররা তার মুখ উন্মোচন করতে বলে, যেন ভালোভাবে ছবি তোলা সম্ভব হয়।
এরপর ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করে। এরপর পাত্র তার বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
এ সময় পাত্র বলেন, ‘আমার কল্পনামতো তুমি সঠিক মেয়ে নন। আমি দুঃখিত, কিন্তু আমি তোমাকে তালাক দিচ্ছি।’
বিয়ের অনুষ্ঠানেই তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠা আনন্দের বদলে বিষাদে পরিণত হয়। পাত্রীসহ আগত অতিথিরা অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগেও সৌদি আরবের আরেক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজের জবাব না দেওয়ার মতো তুচ্ছ কারণে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/11/19/152951#sthash.PsbyIzia.dpuf
পশ্চিম সৌদি আরবের একটি শহরে সম্প্রতি বিয়ের আসরেই ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। স্থানীয় রীতি অনুযায়ী বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রী পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ হয়নি। আর বিয়ের আসরেই ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করার পর তালাকের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
সৌদি আরবের অনেক পাত্র-পাত্রীই বিয়ের আগে পরস্পরের মুখদর্শন করে না। তাই এ বিয়েরও পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে দেখেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পাত্রীকে ফটোগ্রাফাররা তার মুখ উন্মোচন করতে বলে, যেন ভালোভাবে ছবি তোলা সম্ভব হয়।
এরপর ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করে। এরপর পাত্র তার বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
এ সময় পাত্র বলেন, ‘আমার কল্পনামতো তুমি সঠিক মেয়ে নন। আমি দুঃখিত, কিন্তু আমি তোমাকে তালাক দিচ্ছি।’
বিয়ের অনুষ্ঠানেই তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠা আনন্দের বদলে বিষাদে পরিণত হয়। পাত্রীসহ আগত অতিথিরা অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগেও সৌদি আরবের আরেক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজের জবাব না দেওয়ার মতো তুচ্ছ কারণে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/11/19/152951#sthash.PsbyIzia.dpuf
পশ্চিম সৌদি আরবের একটি শহরে সম্প্রতি বিয়ের আসরেই ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। স্থানীয় রীতি অনুযায়ী বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রী পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ হয়নি। আর বিয়ের আসরেই ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করার পর তালাকের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
সৌদি আরবের অনেক পাত্র-পাত্রীই বিয়ের আগে পরস্পরের মুখদর্শন করে না। তাই এ বিয়েরও পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে দেখেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পাত্রীকে ফটোগ্রাফাররা তার মুখ উন্মোচন করতে বলে, যেন ভালোভাবে ছবি তোলা সম্ভব হয়।
এরপর ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করে। এরপর পাত্র তার বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
এ সময় পাত্র বলেন, ‘আমার কল্পনামতো তুমি সঠিক মেয়ে নন। আমি দুঃখিত, কিন্তু আমি তোমাকে তালাক দিচ্ছি।’
বিয়ের অনুষ্ঠানেই তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠা আনন্দের বদলে বিষাদে পরিণত হয়। পাত্রীসহ আগত অতিথিরা অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগেও সৌদি আরবের আরেক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজের জবাব না দেওয়ার মতো তুচ্ছ কারণে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2014/11/19/152951#sthash.PsbyIzia.dpuf

Monday, 17 November 2014

About Islam

ইসলাম বলে বিবাহ বহির্ভূত
দৈহিক সম্পর্ক না করতে.....
আর বিজ্ঞান বলে বিবাহ
বহিরভূত দৈহিক সম্পর্ক
এইডসের ঝুকি বৃদ্ধি ও দাম্পত্ব
জীবনে অশান্তি সৃষ্টি করে !!
.
--ইসলাম বলে শুকুরের মাংস
না খেতে.....
আর বিজ্ঞান বলে শুকুরের
মাংস লিভার, হার্ট, ব্রেনসহ,
যে কোন অঙ্গ ধ্বংস এবং
অধিক মেদ বৃদ্ধি করে!!
.
-- ইসলাম বলে পশু জবাই
করে খেতে.....
আর বিজ্ঞান বলে জবাই
করা পশুর মাংস অন্য
যে কোনভাবে হত্যা করা পশুর
মাংস থেকে নিরাপদ ও ভালো!!
.
-- ইসলাম বলে মদ না পান করতে....
আর বিজ্ঞান বলে মদ
পানে লিভার নষ্ট, সামাজিক
অশান্তি সৃষ্টি এবং মৃত্যু
ঘটাতে পারে !!
.
--ইসলাম বলে ডান দিকে
কাত হয়ে ঘুমাতে.....
আর বিজ্ঞান বলে ডান দিকে
কাত হয়ে ঘুমালে হার্ট
সবচেয়ে ভালোভাবে পুরো
শরীলে রক্ত পাম করতে পারে !!
.
.
এখানে শুধুমাত্র কয়েকটি বিষয়
উদাহরণ স্বরূপ তুলে ধরা হল
যে কথাগুলো আল্লাহ তাআলা
প্রায় ১৪০০ বছর
আগেই বলেছিলেন যা আধুনিক
বিজ্ঞান ১৪০০
বছর পরে এসে সঠিক
ব্যাখ্যা জানতে বা করতে পারছে.....
.
বিজ্ঞানটা আল-কোরআন
ছাড়া ইম্পসিবল (আল্লাহু আকবার)
আমরা ততোটুকুই
জানবো যতোটুকু আল্লাহ
আমাদের ক্ষমতা দিয়েছেন,
একসময় হয়তো নিজেকে
আবিষ্কার করবেন
আপনি ভুল পথে আছেন আর
তখন কান্না করা ছাড়া কিছুই
করার থাকবে না আপনার,
বিজ্ঞান ভুল
হতে পারে কিন্তু ইসলামের
একটা বাক্য ও ভুল
হতে পারে না...

Tehran (AFP) - Iran said Saturday it has no wish to attend an international conference in Paris next week on fighting the jihadist Islamic State group, dismissing the meeting as just for show.
"We have no interest in taking part in this counter-terrorism conference in Paris which has a selective guest list and is just for show," deputy foreign minister Hossein Amir-Abdollahian told state television.
"What would interest Iran is a real fight against terrorism in the region and around the world, not this selective one," he said.
Iran has not been invited to Monday's meeting in Paris, amid US resistance to involving Tehran in the regional coalition it has been building among regional states to fight the jihadists in Iraq and neighbouring Syria.
US Secretary of State John Kerry said on Friday that Washington opposed Tehran's participation because of its "engagement in Syria and elsewhere".
The United States is building an international coalition against the Islamic State and has said it plans air strikes against the jihadists on Syrian territory without the consent of Damascus.
Syria and its ally Russia have warned that any unilateral US military action on Syrian territory would be a violation of its sovereignty.
The deputy foreign minister is the latest in a string of Iranian officials to criticise US efforts to wage war against the jihadists.
On Thursday, foreign ministry spokeswoman Marzieh Afhkham cast doubt on the "sincerity" of the coalition Washington is seeking to build.
Last week, Foreign Minister Mohammad Javad Zarif accused the United States of not taking the threat from IS militants in Iraq and Syria seriously.
He also charged that US aid had previously helped the jihadists, alluding to support given by Washington to other rebel groups in Syria, some of which has found its way into IS hands.
Iran has been Syrian President Bashar al-Assad's main regional ally since the revolt against his rule erupted in March 2011, and has also provided military advisers to the Shiite-led government in Iraq to help it battle the jihadists.

Sunday, 16 November 2014

Nokia is expected to come back on the market again



Microsoft buy Nokia mobile phone section of the 700 million US dollars, less than a few months to sell the brand, the company urges recovery. The once-popular mobile phones Nokia, the brand name is how to sustain the plan is moving forward with the organization of Finland. Reuters said in a report.
Instead of using the Nokia brand Recently Microsoft has launched its own brand name. The technology has been on the market rumors, the mobile phone service provider networks in Finland, Nokia is now coming to market.
Since April of this year to buy the Lumia 535 Nokia mobile phone category name into the market, Microsoft has announced a smartphone. Nokia phone to use its own name as a brand name instead of the name Microsoft.
Nokia CEO Rajeev Suri told reporters on November 14, "I think our brand in the consumer market will come back again-it is to be expected."
Investors in London in front of the Nokia's chief executive, said his company is willing to work with the brand license. Nokia brand name instead of starting a new business in its handset business is moving forward with plans to.
Rajeev Suri said, "We see it as an opportunity to brand license we can use this opportunity to long-term. "Nokia is the brand name manufacturers bhoktapanya we give license to use. Nokia is the brand name of the product will be used to give the Nokia license fee. "
He said, "That's just the name of Nokia phones, it is not limited to use, it can be used in any electronic product."
In 2007, the Nokia brand as the 5th place. However, according to market research firm Interbrand has slipped to 98th year, Nokia's brand name.  


This news take from this site:  http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2014/11/16/151680 

New Varsion of Motorola Mobile With 21 Pixels Camera

Came on the market long-awaited Motorola Droid turbo (Droid Turbo). 2.7 GHz quad-core Snapdragon processor is the new smartphone. 5.2-inch screen has a phone version Android KitKat.

The 3 GB of RAM and 3 GB of internal memory. Another model of the phone will be available in 64 GB internal memory.

However, the surprise phone cameras. It has 21-megapixel rear camera and a two-megapixel front camera. Flash is sophisticated.

There are more than 3900 mAh battery. Which allows customers to speak for a long time.

As well as progression, buyers, GPS, WiFi and Bluetooth facility.

The phone is now available in metallic black and red colors. 32 GB buy the phone will cost customers 34 , 990 thousand Indian rupees, or about 44 thousand Bangladeshi Taka. It will come on the market very soon.

Saturday, 15 November 2014

আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারের দলে পরিণত হয়েছে | রাজনীতি | কালের কণ্ঠ

আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারের দলে পরিণত হয়েছে | রাজনীতি | কালের কণ্ঠ

Mominul's 4th Test Hundred

Little dynamo Mominul Haque smashed his fourth hundred of his short test career as Bangladesh is heading towards a formidable total in their 2nd innings. They had a lead of 129 runs in their 1st innings and reached into an overnight lead of 363 runs at tea of the fourth day of the third and final test against Zimbabwe. None of the batsmen from Bangladesh could score more than a single century in their first twelve matches. Mominul stepped into the field as a one down batsman after first innings centurion opener Imrul Kayes (15 runs 41 balls) got out early.
The youngster from Cox’s Bazar has been the most consistent batsman of Bangladesh since his debut in 2013 against Sri Lanka in Galle. He has so far scored four test centuries and eight fifties in his tests with an average of 56.61. He is unbeaten in 120 runs playing 159 balls with 12 fours. Mominul just pushed the bowlers of Zimbabwe with ease and steadily reached the hundred run mark. The little middle order batsman became one of the fastest batsmen to reach one thousand run marks. His best innings is of 181 runs.
He made a 136 runs partnership with opener Tamim Iqbal. Tamim played enthusiastically towards his knock of 65 (142 balls, 4×4). The opener lost his wicket when M’shangwe scattered his stump. Mominul build up a 55 run partnership with Mahmudullah Riyad. Mahmudullah was caught by Mutumbi off the delivery of Panyangara scoring 30 runs (28 balls, 4×3, 6×1). Shakib Al Hasan has joined in the field with Mominul and has so far produced a 30 run partnership in the fourth wicket.

 

Friday, 14 November 2014

Jubair taking the third day on his hand

In a placid and batting friendly wicket in the Zahur Ahmed Chowdhury Stadium in Chittagong, teenage leg spinner Jubair Hossain has just achieved his five wicket haul and placed Bangladesh into a dominating position in the final session of the third and final test. He brought initial success in the bowling early in the morning of the 3rd day against Zimbabwe and eventually claimed 5 wickets and finished things off for the hosts.
Chasing a formidable total of 503 set by the tigers in their 1st innings, the touring party lost one of their openers before the stumps of the second day but afterwards build a strong partnership of 160 runs in the second wicket. Second test centurion Hamilton Masakadza along with opener Sikandar Raza produced a solid stand for their team.

Welcome

Hi, everybody!!!!!! How are you all? This is my first blogging site. All are welcome here.